Holud / হলুদ গুঁড়া – ৫০০ গ্রাম

হলুদ গুঁড়া একটি প্রাকৃতিক ও অর্গানিক মসলা, যা আদিকাল থেকে স্বাস্থ্য সুরক্ষা এবং রান্নার স্বাদ বৃদ্ধিতে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। সুপারফিটের হলুদ গুঁড়া তৈরি হয় তাজা, বিষমুক্ত হলুদ থেকে যা সম্পূর্ণ জৈব পদ্ধতিতে চাষ করা হয়। এটি ১০০% খাঁটি, কোনো রাসায়নিক মিশ্রণ, কৃত্রিম রং বা প্রিজারভেটিভ মুক্ত। হলুদ গুঁড়া অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ও অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি গুণে সমৃদ্ধ, যা শারীরিক সুস্থতা ও ত্বকের যত্নে অত্যন্ত কার্যকরী।

হলুদ গুঁড়ার উল্লেখযোগ্য উপকারিতা:

◽️ প্রাকৃতিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি: হলুদে থাকা কার্কিউমিন শরীরের ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালী করে এবং ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া ও ফাঙ্গাসের সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে।
◽️ হজমশক্তি উন্নত করে: হলুদ গুঁড়া পাচনতন্ত্রের কার্যকারিতা বাড়ায়, গ্যাস, অম্বল ও বদহজমের সমস্যা দূর করে। এটি লিভার ডিটক্সিফিকেশনে সহায়তা করে।
◽️ অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি গুণ: বাত, গাঁটের ব্যথা, মাংসপেশির প্রদাহ ও ফোলাভাব কমাতে হলুদ গুঁড়া প্রাকৃতিক ওষুধের মতো কাজ করে।
◽️ ত্বক ও চুলের যত্নে: হলুদ গুঁড়া ত্বকের ব্রণ, দাগ, ফুসকুড়ি এবং অ্যালার্জি দূর করে উজ্জ্বলতা আনে। চুলের গোড়া শক্ত করে খুশকি প্রতিরোধেও এটি কার্যকর।
◽️ ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়ক: গবেষণায় প্রমাণিত, কার্কিউমিন ক্যান্সার সেল বৃদ্ধি রোধে ভূমিকা রাখে এবং শরীরের টক্সিন দূর করে।
◽️ হার্টের স্বাস্থ্য রক্ষা: হলুদ গুঁড়া রক্তের খারাপ কোলেস্টেরল (LDL) কমায় এবং রক্তনালীর সুস্থতা বজায় রাখে।

খাওয়ার নিয়ম:

প্রতিদিন ১/২ চা চামচ হলুদ গুঁড়া গরম পানির সাথে মিশিয়ে অথবা দুধ, সূপ, ডাল বা সবজির তরকারিতে মসলা হিসেবে ব্যবহার করুন। ত্বকের মাস্ক তৈরি করতে মধু বা দইয়ের সাথে মিশিয়ে লাগান।

কেনো নিবেন সুপারফিটের হলুদ গুঁড়া?

✅ জৈব চাষ ও বিষমুক্ত
✅ শতভাগ খাঁটি ও ঘরোয়া প্রক্রিয়া
✅ কড়া কোয়ালিটি চেক
✅ এয়ারটাইট প্যাকেজিং
✅ ফুড গ্রেড সার্টিফাইড